বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম:
সিপাহী বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে মুলাদীর সোনামদ্দিন বন্দরে বিএনপির আলোচনা সভা মুলাদীর চর বাটামারা জমির দখল পাচ্ছে না খোরশেদা আক্তার ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেনের সাথে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ মিথ্যা মামলার হয়রানি থেকে মুক্তি চায় আলি আকবার পরিবারবর্গ জলবায়ু পরিবর্তন রোধে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে : উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অর্ন্তবর্তী সরকারের অন্যতম কাজ শহীদ পরিবারকে সহায়তা ও আহতদের পরিপূর্ন চিকিৎসা : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা আবারো এলডিপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন সালাহ উদ্দীন রাজ্জাক যৌথ অভিযানে ভোলায় অস্ত্রসহ দুই ডাকাত আটক নারীর প্রতি সহিংসতা সামজিক ব্যাধি দুর করতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কলাপসিবল গেটে ঝুলছে তালা

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

গত চার দিন ধরে বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয় ফাঁকা। আসেননি দলটির কোনো পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। এমনকি দলটির কার্যালয়ে কর্মরত কোনো স্টাফও আসেননি। তবে বরাবরের মতো কার্যালয়ে সামনে অবস্থান নিয়েছেন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
বুধবার (১ নভেম্বর) সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কলাপসিবল গেটে ঝুলছে তালা। আর কার্যালয়ে সামনে ও আশপাশের গলিতে অবস্থান নিয়েছেন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা। অন্যদিকে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে দলটির নেতাদের মুক্তি চেয়ে লাগানো অনেক ব্যানার পোস্টার সরানো হয়েছে।

কার্যালয়ে সামনে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকে তালাবদ্ধ কার্যালয়। প্রথম দু’দিন বিএনপির কার্যালয় ছিল সিআইডির ক্রাইম সিনের আওতায়। মঙ্গলবার কার্যালয় ক্রাইম সিনের আওতা মুক্ত হলেও গ্রেপ্তার এড়াতে কেউ আসেননি। বিএনপি কার্যালয় সিসি ক্যামেরায় সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। আর কার্যালয়ে সামনের ও আশপাশের সড়কের ব্যানার-পোস্টার সরিয়েছে সিটি কর্পোরেশন।

এদিকে বিএনপি নেতারা বলছেন, ২৮ অক্টোবরের পর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের বাসা-অফিসে তল্লাশি চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এর মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলালসহ ৪ হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে। এ অবস্থায় নয়াপল্টন কার্যালয়ে গেলে গ্রেপ্তার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যে কারণে কেউ কার্যালয়ে যাচ্ছে না। কবে নেতাকর্মীরা কার্যালয়ে যেতে পারবে ও দলের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে, তা বলা যাচ্ছে না।

নাম না প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একজন ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, বাসা-বাড়িতে থাকতে পারছি না। তাহলে আপনারাই বলেন, কীভাবে আমরা দলের কার্যালয়ে যাব?

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2017 ithostseba.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com
Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com